• বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:৩৮ অপরাহ্ন
  • Bengali Bengali English English
সংবাদ শিরোনাম
রাতে টানা বৃষ্টির আভাস, জেঁকে বসতে পারে শীত ঢাকার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ বাংলাদেশের ওপর পশ্চিমা যেকোন নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে থাকবে মস্কো ১১০ ইউএনও, ৩৩৮ ওসি বদলির প্রস্তাব ইসিতে পোশাকশিল্প খারাপ সময় পার করছে: বিজিএমইএ ‘প্রকৃত সাংবাদিকরাই শুধু কার্ড পাবেন’ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলি, নিহত ৪ আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে যা বললেন সিইসি মনোনয়নপত্র বাতিলের খাতায় ৫৮ শতাংশই স্বতন্ত্র ব্যালট পেপার নিয়ে ইসির নির্দেশনা বৈধ ১৯৮৫ জনের মনোনয়ন, বাতিল ৭৩১ অবসরের তিন বছরের মধ্যে নির্বাচনে অংশগ্রহণ নয়: হাইকোর্ট বিএনপির নতুন কর্মসূচি ৬ ও ৭ ডিসেম্বর অবরোধ ঘোষণা আরও বাড়ল এলপি গ্যাসের দাম ইসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই ওসিরা কাজ করছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

এক আমের মূল্য ২৪ হাজার টাকা!

প্রজন্মের আলো / ৩৩ শেয়ার
Update শুক্রবার, ১২ মে, ২০২৩
প্রতিকী ছবি সংগৃহীত

অনলাইন ডেস্ক:

একটি আমের দাম  ২৩০ ডলার। যা বাংলাদেশী মুদ্রায় ২৪ হাজার টাকার বেশি। জাপানের এক ব্যক্তি এমন দামেই তার চাষ করা আম বিক্রি করছেন। প্রচুর পরিমাণে বিক্রিও হচ্ছে সেই আম। খবর গালফ নিউজ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই কৃষকের নাম হিরোউকি নাকাগাওয়া। তার বয়স এখন ৬২ বছর। আর আমটির নাম দিয়েছেন ‘তুষারের মধ্যে সূর্য’।

বাড়ি জাপানের হোক্কাইডো দ্বীপে। সেখানেই ২০১১ সাল থেকে ওই আম চাষ করছেন তিনি, তবে এক বিচিত্র কৌশলে।

কৌশলটি জানতে যেতে হবে কিছুটা অতীতে। নাকাগাওয়া তখন আম চাষে নামেননি, তখন করতেন জ্বালানি তেলের ব্যবসা। তবে তেলের দাম বাড়তে থাকায় অন্য পেশায় নামার কথা ভাবছিলেন। এমন সময় মিয়াজাকি অঞ্চলের এক আমচাষির সঙ্গে পরিচয় হয় তার। ওই ব্যক্তি দাবি করেন, শীতের মধ্যেও আম ফলানো সম্ভব। তার নির্দেশনায় গ্রিনহাউস পদ্ধতিতে আম চাষ শুরু করেন নাকাগাওয়া।

আম চাষে হোক্কাইডো দ্বীপের দুটি প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করছেন নাকাগাওয়া। একটি তুষার, অপরটি গরম পানি। শীতকালে সংরক্ষণ করে রাখা তুষার গ্রীষ্মকালে গ্রিনহাউস ঠান্ডা করতে কাজে লাগান তিনি। আর শীতকালে গ্রিনহাউস গরম করতে ব্যবহার করেন প্রাকৃতিক গরম পানি। এভাবে প্রতি মৌসুমে প্রায় পাঁচ হাজার আম উৎপাদন করেন নাকাগাওয়া।

এ পদ্ধতিতে আমগুলো শীতকালে পাকে। এ সময় পোকামাকড়ের উপদ্রব থাকে না। তাই কীটনাশকেরও প্রয়োজন পড়ে না। আর হোক্কাইডোর বাতাসের কম আর্দ্রতার কারণে আমের গায়ে তেমন একটা দাগ পড়ে না। ফলে তেমন একটা রাসায়নিক ব্যবহার করতে হয় না। নাকাগাওয়া বলেন, ‘হোক্কাইডোতে আমি প্রকৃতির বাইরে গিয়ে প্রাকৃতিক কিছু করতে চেয়েছিলাম।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও সংবাদ

Categories