• রবিবার, ১১ জুন ২০২৩, ০৪:১৭ পূর্বাহ্ন
  • Bengali Bengali English English
সংবাদ শিরোনাম
বাধ্যতামূলক রিটার্ন দেওয়ার ক্ষেত্রে আরও পাঁচটি সেবা যুক্ত হচ্ছে প্রবীণ রাজনীতিবিদ সিরাজুল আলম খান মারা গেছেন ঈদে বাসের অগ্রিম টিকিট কাউন্টারে বিক্রি শুরু ১৩ জুন সব বিভাগেই বৃষ্টির আভাস, নদীবন্দর-উপকূলে সতর্কতা এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ, শুরু ১৭ আগস্ট অর্পিত সম্পত্তি লিজ দিতে পারবেন জেলা প্রশাসকরা: হাইকোর্ট মাধ্যমিকে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ বৃহস্পতিবার সংলাপ নিয়ে আমির হোসেন আমুর বক্তব্য ব্যক্তিগত: তথ্যমন্ত্রী অনিয়ম-প্রভাব সৃষ্টি করলে ভোট বন্ধ বৃষ্টি কবে হবে জানালো আবহাওয়া অফিস রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সংলাপের বিকল্প নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ‘দেশে এমন কোনো সংকট নেই যে জাতিসংঘের মধ্যস্থতার প্রয়োজন’ তীব্র দাবদাহে এবার ইবতেদায়ি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা সিলেটে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ১২ গুচ্ছের ‘এ’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৮৩২২

এক আমের মূল্য ২৪ হাজার টাকা!

প্রজন্মের আলো / ১৩ শেয়ার
Update : শুক্রবার, ১২ মে, ২০২৩
প্রতিকী ছবি সংগৃহীত

অনলাইন ডেস্ক:

একটি আমের দাম  ২৩০ ডলার। যা বাংলাদেশী মুদ্রায় ২৪ হাজার টাকার বেশি। জাপানের এক ব্যক্তি এমন দামেই তার চাষ করা আম বিক্রি করছেন। প্রচুর পরিমাণে বিক্রিও হচ্ছে সেই আম। খবর গালফ নিউজ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই কৃষকের নাম হিরোউকি নাকাগাওয়া। তার বয়স এখন ৬২ বছর। আর আমটির নাম দিয়েছেন ‘তুষারের মধ্যে সূর্য’।

বাড়ি জাপানের হোক্কাইডো দ্বীপে। সেখানেই ২০১১ সাল থেকে ওই আম চাষ করছেন তিনি, তবে এক বিচিত্র কৌশলে।

কৌশলটি জানতে যেতে হবে কিছুটা অতীতে। নাকাগাওয়া তখন আম চাষে নামেননি, তখন করতেন জ্বালানি তেলের ব্যবসা। তবে তেলের দাম বাড়তে থাকায় অন্য পেশায় নামার কথা ভাবছিলেন। এমন সময় মিয়াজাকি অঞ্চলের এক আমচাষির সঙ্গে পরিচয় হয় তার। ওই ব্যক্তি দাবি করেন, শীতের মধ্যেও আম ফলানো সম্ভব। তার নির্দেশনায় গ্রিনহাউস পদ্ধতিতে আম চাষ শুরু করেন নাকাগাওয়া।

আম চাষে হোক্কাইডো দ্বীপের দুটি প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করছেন নাকাগাওয়া। একটি তুষার, অপরটি গরম পানি। শীতকালে সংরক্ষণ করে রাখা তুষার গ্রীষ্মকালে গ্রিনহাউস ঠান্ডা করতে কাজে লাগান তিনি। আর শীতকালে গ্রিনহাউস গরম করতে ব্যবহার করেন প্রাকৃতিক গরম পানি। এভাবে প্রতি মৌসুমে প্রায় পাঁচ হাজার আম উৎপাদন করেন নাকাগাওয়া।

এ পদ্ধতিতে আমগুলো শীতকালে পাকে। এ সময় পোকামাকড়ের উপদ্রব থাকে না। তাই কীটনাশকেরও প্রয়োজন পড়ে না। আর হোক্কাইডোর বাতাসের কম আর্দ্রতার কারণে আমের গায়ে তেমন একটা দাগ পড়ে না। ফলে তেমন একটা রাসায়নিক ব্যবহার করতে হয় না। নাকাগাওয়া বলেন, ‘হোক্কাইডোতে আমি প্রকৃতির বাইরে গিয়ে প্রাকৃতিক কিছু করতে চেয়েছিলাম।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও সংবাদ

Categories