• রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৬ অপরাহ্ন
  • Bengali Bengali English English
সংবাদ শিরোনাম
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন তাজুল ইসলাম গণভবনকে স্মৃতি জাদুঘর করা হবে, উপদেষ্টা পরিষদে সিদ্ধান্ত শিক্ষকদের জোরপূর্বক পদত্যাগ বন্ধের আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার অরাজকতার বিষবাষ্প ছড়ালেই কঠোর হস্তে দমন: প্রধান উপদেষ্টা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের পরিচয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা হলেন যারা ড. ইউনূসকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানাবেন সেনাপ্রধান সহিংসতায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে: সেনাপ্রধান সেনাবাহিনীর অসমর্থনে নিশ্চিত হয় শেখ হাসিনার চূড়ান্ত পরিণতি একটি নতুন পৃথিবী বিনির্মাণে আমাদের তরুণরা প্রস্তুত: ড. ইউনূস ‘বীর সন্তানরা মরণপণ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অসম্ভবকে সম্ভব করেছে’ সব পুলিশকে ৮ আগস্ট সন্ধ্যার মধ্যে কর্মস্থলে ফেরার নির্দেশ অনির্দিষ্টকালের জন্য এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত নতুন আইজিপি ময়নুল ইসলাম নয়াপল্টনে সমাবেশ ডেকেছে বিএনপি, প্রধান অতিথি তারেক রহমান

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত: সর্বোচ্চ শাস্তির সুপারিশ হাইকোর্টের


Notice: Undefined variable: default in /home/projonmeralo/public_html/wp-content/themes/news new/single.php on line 32
প্রজন্মের আলো / ১১২ শেয়ার
Update বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০২৪
ফাইল ফটো

অনলাইন ডেস্ক:

পবিত্র কোরআন শরিফ ও মহানবী (সা.) সহ সকল ধর্মগ্রন্থ নিয়ে কটূক্তিকারী এবং অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রেখে সাইবার নিরাপত্তা আইন সংশোধনের সুপারিশ করেছেন হাইকোর্ট। প্রচলিত এই আইনে এমন কঠোর বিধান সংযোজনের পাশাপাশি এ ধরনের অপরাধ জামিন অযোগ্য করারও অভিমত দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) ধর্ম অবমাননা সংক্রান্ত মামলার এক আসামির জামিন প্রশ্নে রুল নিষ্পত্তি করে দেওয়া রায়ে বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি ফাহমিদা কাদেরের দ্বৈত বেঞ্চ এ অভিমত দেন। রাষ্ট্রপক্ষের কৌসুলি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট একেএম আমিন উদ্দিন মানিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

রায়ে হাইকোর্ট বলেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার ঘটনা বাড়ছে। আইনে এ ধরনের অপরাধ জামিনযোগ্য হওয়ায় অপরাধীরা ধর্ম ও মহানবী (সা.) নিয়ে নানা ধরনের কটূক্তি করছে। তাই এ ধরনের অপরাধ ঠেকাতে বিদ্যমান সাইবার নিরাপত্তা আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড/যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান প্রণয়ন করার সুযোগ সরকারের রয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের একটি আইডি থেকে গত ২ নভেম্বর নাফিসা চৌধুরী নামে এক নারী মহানবী (সা.) কে নিয়ে কটূক্তি করেন। ওই পোস্টে সেলিম খান নামে এক ব্যক্তি কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। ওই মন্তব্যের কারণে তার বিরুদ্ধে দুইদিন পর কুষ্টিয়ার ভেড়ামাড়া থানায় মামলা করেন হানিফ শাহ নামে এক ব্যক্তি। তদন্ত শেষে গত ৩১ ডিসেম্বর আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় পুলিশ। তবে ফেসবুক আইডি থেকে যে নারী এই কটূক্তি করেছেন তাকে মামলার আসামি করা হয়নি।

এই মামলায় গত ১৩ ডিসেম্বর কুষ্টিয়ার দায়রা জজ রুহুল আমীন আসামি সেলিমের জামিন না মঞ্জুর করেন। ওই আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করেন তিনি। এরপরই গত ৮ জানুয়ারি জামিন প্রশ্নে রুল জারি করে আদালত।

ওই রুলের শুনানিতে মামলার নথি পর্যালোচনা করে হাইকোর্ট দেখতে পান যে, পর্যাপ্ত সাক্ষ্য প্রমাণ থাকার পরেও নাফিসা নামের ওই নারীকে তদন্ত কর্মকর্তা চার্জশিট থেকে তার নাম বাদ দিয়েছেন। এরপরই হাইকোর্ট ওই নারীকে এই মামলার চার্জশিটে অন্তর্ভুক্ত করতে তদন্ত কর্মকর্তাসহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।

এ প্রসঙ্গে হাইকোর্ট রায়ে বলেছে, আলোচ্য মামলায় এটি একটি সংঘবদ্ধ অপরাধ ছিল। যা উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে সংঘটন করা হয়েছে। সূত্র: ইত্তেফাক


আপনার মতামত লিখুন :

Deprecated: File Theme without comments.php is deprecated since version 3.0.0 with no alternative available. Please include a comments.php template in your theme. in /home/projonmeralo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6085

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও সংবাদ

Categories