• মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:৪২ অপরাহ্ন
  • Bengali Bengali English English
সংবাদ শিরোনাম
যেভাবেই হোক না কেন নির্বাচন হতে হবে: ইসি আলমগীর নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল, ভোট জানুয়ারির শুরুতে ২৪তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন ওবায়দুল হাসান ভিসা নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে জানিয়ে দেবে ঢাকায় আসছেন মার্কিন দূত রেনা বিটার শিক্ষক নিবন্ধন: এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি ডিএমপি কমিশনার গোলাম ফারুককে অবসর দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি আগামীতে গণমাধ্যমও ভিসা নীতিতে যুক্ত হবে: মার্কিন রাষ্ট্রদূত খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কিছু সদস্যের ওপর মার্কিন ভিসা নীতি প্রয়োগ করা হয়েছে’ স্বাধীনতাবিরোধীরা যেন ক্ষমতায় আসতে না পারে: রাষ্ট্রপতি যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন না আওয়ামী লীগ নেতারা শিক্ষা খাতে ৩০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন বিশ্বব্যাংকের মুস্তাফিজের জোড়া আঘাতে বিপর্যয়ে নিউজিল্যান্ড বাইরে থেকে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র হলে বাংলাদেশও স্যাংশন দেবে: প্রধানমন্ত্রী

নভেম্বরে চালু হচ্ছে জাতীয় ডেবিট কার্ড

প্রজন্মের আলো / ১১ শেয়ার
Update সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

অনলাইন ডেস্ক:

বাংলাদেশ ব্যাংক চলতি বছরের ১ নভেম্বর থেকে জাতীয় ডেবিট কার্ড চালু করতে যাচ্ছে। মূলত বিদেশি কার্ড প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভরতা হ্রাস ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে চাপ কমাতে এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সোমবার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র বলেন, প্রাথমিকভাবে ৮টি ব্যাংক নিয়ে পাইলটিং কার্যক্রম করা হচ্ছে। জাতীয় পর্যায়ে এই কার্ড ব্যবহার হলে গ্রাহকের খরচ কমবে। কারণ বাংলাদেশ ব্যাংক একটি কার্ডের জন্য যেসব সেবা দেবে, তা সাশ্রয়ী হবে। তখন আন্তর্জাতিক কার্ড স্কিমগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতা হবে। এখন আন্তর্জাতিক কার্ড স্কিমগুলো যা নির্ধারণ করে দেয়, তা-ই মানতে হয়।

তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংক অভ্যন্তরীণ ব্যবহারের জন্য এ কার্ড চালু করবে, পরে টাকা-রুপি কার্ড চালু করা হবে।

গত ২ জুন বাজেট-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে ন্যাশনাল ডেবিট কার্ড চালুর উদ্যোগ নেয়ার কথা জানান গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।

তিনি বলেন, আমাদের দেশে ভিসা, মাস্টারকার্ড বা বাইরের কোম্পানিগুলোর ডেবিট কার্ড বা ক্রেডিট কার্ড আছে। আমাদের নিজস্ব কোনো কার্ড ছিলো না। এগুলোর ব্যবহারে সীমাবদ্ধতা ছিলো। তাছাড়া, সংশ্লিষ্ট ফি বাইরে চলে যায়।

তিনি আরও বলেন, আমরা জাতীয় ডেবিট কার্ড তৈরি করছি। সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এক কার্ড ব্যবহার করবে। এটার প্রচলন হলে আমরা মনে করি টাকার পরিবর্তে এই কার্ডের ব্যবহার বেড়ে যাবে।

পরে মুদ্রানীতি অনুষ্ঠানে গভর্নর বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে যে ডেবিট কার্ড নিয়ে আসা হচ্ছে, এটার নাম দেয়া হয়েছে ‘টাকা পে কার্ড’। এই কার্ড ব্যবহার করে দেশের ভেতরে কেনাকাটা করা যাবে। এটাকে আমরা রুপির সঙ্গে যুক্ত করে ফেলব, সেই প্রক্রিয়া চলছে।

আব্দুর রউফ তালুকদার বলেন, বাংলাদেশেও এই কার্ড দিয়ে লেনদেন করা যাবে। আবার কেউ ভারতে গেলে ভ্রমণকারীর ১২ হাজার ডলারের যে ভ্রমণ কোটা আছে, সেই পরিমাণ অর্থ তিনি রুপিতে কেনাকাটা করতে পারবেন। ফলে মুদ্রার বিনিময়ের কারণে যে ক্ষতি হতো, সেটা আর হবে না। তাতে দেখা গেছে, ৬ শতাংশের মতো অপচয় কমবে। বাংলাদেশিরা সবচেয়ে বেশি ভ্রমণ করেন ভারতে। এতে অনেক ডলার বাঁচবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও সংবাদ

Categories