• রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ১২:৪৬ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
বিজ্ঞাপন / নওগাঁর অনুষ্ঠান
🔴 প্রজন্ম কালেকশন এন্ড ফ্যাশন 🔴 এখানে ওয়ান- পিচ,টু- পিচ,থ্রি-পিচ,গেন্জি, আন্ডার গার্মেন্টস, প্যান্ট -পান্জাবি,বিছানার চাদর, অর্নামেন্ট  খুচরা ও পাইকারি বিক্রয় করা হয়। প্রো: তাহেরা রহমান ০১৭১০ ৫০৭৯৬৭ , উকিলপাড়া (ব্রিজ সংলগ্ন) প্রজন্মের আলো মোড়,নওগাঁ। 🔴 অফিস, কোচিং সেন্টার ও শোরুম উপযোগী ১ হাজার বর্গ ফুট স্পেস ভাড়া দেওয়া হবে। স্থান: ডায়মন্ড হাউস ২য় তলা উকিলপাড়া (ব্রীজ সংলগ্ন), প্রজন্মের আলো মোড়, নওগাঁ -- 01710-507067 🔴

মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তিন মামলা

প্রজন্মের আলো / ১০১ শেয়ার
Update বৃহস্পতিবার, ২ মে, ২০২৪
সংগৃহীত ছবি

অনলাইন ডেস্ক:

‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান আটক মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বুধবার (১ মে) রাতেই মিরপুর মডেল থানায় এসব মামলা হবে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মানস কুমার পোদ্দার গণমাধ্যমকে বলেন, মিরপুর মডেল থানায় তিনটি অভিযোগে মামলা হবে মিল্টনের বিরুদ্ধে। মামলাগুলো এজাহারভুক্ত হওয়ার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

এর আগে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল আটক করে মিল্টন সমাদ্দারকে।

পরে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে অজস্র অভিযোগ। তার বাড়ি বরিশালের উজিরপুরে। তিনি তার বাবাকে পেটানোর কারণে এলাকাবাসী তাকে এলাকাছাড়া করে। এরপর ঢাকায় চলে আসেন।

তিনি বলেন, অভিযোগের বিষয়ে তার স্ত্রীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে এবং একাধিক মামলা হবে। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে তা জঘন্য অপরাধ। প্রমাণ মিললে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না।

ডিবিপ্রধান বলেন, মিল্টনের বিরুদ্ধে মানবপাচার, শিশুদের ওপর হামলা, আত্মীয়-স্বজন গেলে তাদের মারপিট এবং তার টর্চার সেল, সব কিছুই মামলার মধ্যে আসবে।

হারুন অর রশীদ আরও বলেন, মিল্টন ঢাকায় এসে শাহবাগের ফার্মেসিতে কাজ শুরু করেন। সেখানে ওষুধ চুরি করে ব্রিক্রির কারণে মিল্টনকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর একজন নার্সকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ স্থাপনের জন্য স্ত্রীর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেন।

এর আগে মিল্টন সমাদ্দারের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। মুখ খুলতে থাকেন ভুক্তভোগীরাও। যদিও কয়েকটি গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে তার বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেন মিল্টন সমাদ্দার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও সংবাদ

Categories