• শনিবার, ১৭ মে ২০২৫, ০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
বিজ্ঞাপন / নওগাঁর অনুষ্ঠান
🔴 প্রজন্ম কালেকশন এন্ড ফ্যাশন 🔴 এখানে ওয়ান- পিচ,টু- পিচ,থ্রি-পিচ,গেন্জি, আন্ডার গার্মেন্টস, প্যান্ট -পান্জাবি,বিছানার চাদর, অর্নামেন্ট  খুচরা ও পাইকারি বিক্রয় করা হয়। প্রো: তাহেরা রহমান ০১৭১০ ৫০৭৯৬৭ , উকিলপাড়া (ব্রিজ সংলগ্ন) প্রজন্মের আলো মোড়,নওগাঁ। 🔴 অফিস, কোচিং সেন্টার ও শোরুম উপযোগী ১ হাজার বর্গ ফুট স্পেস ভাড়া দেওয়া হবে। স্থান: ডায়মন্ড হাউস ২য় তলা উকিলপাড়া (ব্রীজ সংলগ্ন), প্রজন্মের আলো মোড়, নওগাঁ -- 01710-507067 🔴

রাণীনগরে অসহনীয় তাপপ্রবাহে পাতলা দই এর জমজমাট বাজার

প্রজন্মের আলো / ২১৪ শেয়ার
Update সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৪
নওগাঁর রাণীনগরে অসহনীয় তাপপ্রবাহে পাতলা দই এর বাজার জমজমাট ---ছবি প্রজন্মের আলো

রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি:

সারাদেশের ন্যায় নওগাঁর রাণীনগরেও বয়ছে অসহনীয় তাপপ্রবাহ। তীব্র সূর্যের তাপ আর গরমে চলমান রোজায় রোজাদাদের নাভীশ্বাস উঠেছে। এ সময়ে এলাকার বিভিন্ন বাজারের মোড়ে পাতলা দই এর অস্থায়ী দোকান বসছে। ইফতারি ও সেহরিতে প্রাণবন্ত তৃপ্তি পেতে চিরচেনা বাংলার এই সুস্বাদু পুষ্টিকর দই কিনতে ভুল করছে না ক্রেতারা।
সরেজমিন উপজেলার কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, পাতলা দই এর অস্থায়ী দোকান সকালের দিক খুব একটা চোখে না পড়লেও বিকেল নাগাদ কোন না কোন বাজারের মোড়ে দেখা মিলছে দই নিয়ে বসে থাকা দই বিক্রেতাদের। বড় ডালায় সাজিয়ে রাখেছে মাঝারি সাইজের মাটির পাত্র ভর্তি দই। রোজা রেখে সারাদিনের কর্মব্যস্ততার পর তৃপ্তিময় ও স্বস্তিদায়ক খাবারের খোঁজে রোজাদাররা বাজারের এ দোকান সে দোকান খুঁজে বেড়ায় সুস্বাদু পুষ্টিকর খাবার সংগ্রহে। এই গরমে শুধু রোজাদাররাই নয় সকল ধর্ম-বর্ণ ও শ্রেণী-পেশার মানুষের পছন্দের শীর্ষে পাতলা দই, রকমারি শরবত, তরমুজ সহ বাহারি ইফতারি কিনে বাড়ি ফিরে মানুষজন।
রাণীনগর সদরের খাগড়া গ্রামের গ্রাম-ডাক্তার সাহাবুল ইসলাম বলেন, বেশির ভাগ মানুষ ইফতারিতে পাতলা দই ঘোল বানিয়ে খেতে পছন্দ করে। ঘোল তৈরি করতে পাতলা দই এ পরিমান মত পানি আর লবণ দিয়ে ভালভাবে গুলিয়ে নিলেই তৈরি হয়ে যায় সুস্বাদু মজাদার ঘোল। পুষ্টিগণ সম্পন্ন পাতলা দই খেলে উপকারি ব্যাকটেরিয়া, ক্যালসিয়াম, উচ্চরক্তচাপ, কোলেস্টরেল ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এছাড়াও পরিপর্ণূ তৃষ্ণা মেটায়, শরীরকে কর্মময় ঝড়ঝড়ে করে তুলে। অনেকেই আবার সারাদিন প্রাণচঞ্চল রাখতে সেহরীতে সাদা ভাতের সাথে পাতলা দই, কলা, গুড় দিয়ে মেখে পেটভরে খাচ্ছেন।
রাণীনগর সদরের ছয়বাড়িয়া গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘোষ গোষ্টীর দই তৈরির কারিগর, লিটন ঘোষ, স্বপন, মিঠু, গোপেশ ঘোষের সাথে কথা বলে জানা যায়, বাপ-দাদার ঐত্যিবাহী পেশা আজও ধরে রেখেছে তারা। শুধু দই নয়, মিষ্টি, সন্দেশ সহ বিভিন্ন মিঠায় জাতীয় খাবার নিজেরাই তৈরি ও হাটে-বাজারে বিক্রি করে।
উপজেলা সদরের সিম্বা বাজারে দই কিনতে আসা সিম্বা গ্রামের মাহমুদ হাসান শিখন, কালাম, সাইফুল ইসলাম জানান, এই গরমে শরীর ও ফুরফুরে মন-মেজাজ ধরে রাখতে সুস্বাদু দই কিছেন তারা। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ গত বছর দই এর মাটির পাত্র আরেকটু বড় ছিল দাম ৫০টাকা । কিন্তু এ বছর মাটির পাত্র ছোট হওয়া পরও একই দাম।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও সংবাদ

Categories