• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০১:১৮ পূর্বাহ্ন
  • Bengali Bengali English English
সংবাদ শিরোনাম
ইসরায়েলের সঙ্গে গুগলের চুক্তি, প্রতিবাদ করায় চাকরি গেলো ২৮ কর্মীর তৃতীয় ধাপে যেসব উপজেলায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে ৯৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ: আবেদন যেভাবে নওগাঁয় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ একীভূত হচ্ছে ৩০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়টার্সের প্রতিবেদন ; ৫ মিলিয়ন ডলারে মুক্তি পেয়েছে এমভি আব্দুল্লাহ ইসরায়েলে হামলা করেছে ইরান ইসরায়েলে আঘাত হানতে সক্ষম ইরানের শক্তিশালী ৯ ক্ষেপণাস্ত্র নওগাঁয় ৪২ কেজি ৫০০ গ্রাম গাঁজাসহ গ্রেফতার ২ মান্দায় মদপানে তিন কলেজ ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা নওগাঁর মান্দায় বিষাক্ত মদপানে তিন বন্ধুর মৃত্যু সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করুন: প্রধানমন্ত্রী ঈদের ৫ দিনের সরকারি ছুটি শুরু ঈদুল ফিতর বৃহস্পতিবার

জামালপুরে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষকদের মানবেতর জীবন যাপন

প্রজন্মের আলো / ২১১ শেয়ার
Update শুক্রবার, ৯ জুলাই, ২০২১

জামালপুর সংবাদদাতা:
বর্তমানে করোনা মহামারীতে  প্রায় ১৭ মাস যাবৎ দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রয়েছে। এই সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় সবচেয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে জামালপুর জেলার কিন্ডারগার্টেন ও ব্যক্তিমালিকানায় গড়ে ওঠা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারীরা।
সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী বিগত বছরের ১৭ মার্চ থেকে এসকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় শিক্ষক কর্মচারীদের বকেয়া বেতন পরিশোধ করতে পারছেন না সংশ্লিষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনায় থাকা পরিচালকরা।
বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশন জামালপুর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মো: হাবিবুল্লাহ্’র সাথে কথা বলে জানা যায়,জামালপুর জেলায় প্রায় ৫১৭ টি কিন্ডারগার্টেন ও প্রাইভেট স্কুল রয়েছে।এসকল প্রতিষ্ঠানগুলোর অধিকাংশই চলে ভাড়া করা বাসায়।
বর্তমানে এসকল প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় বাসার বকেয়া ভাড়াগুলো পরিশোধ করতে পারছেন না স্কুল মালিকরা এবং এ কারণে জেলার বেশকিছু স্কুল স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে গেছে।
বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশন জামালপুর জেলা শাখার সভাপতি আবু সাঈদ পলাশ বলেন,আমরা এ পর্যন্ত কিন্ডারগার্টেন স্কুল শিক্ষকদের জন্য সরকারী বা বেসরকারী কোন সহায়তা পাইনি। তিনি বলেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় জামালপুর জেলায় অনেক শিক্ষক তাদের পেশা পরিবর্তন করেছেন এবং শিক্ষকরা তাদের পরিবার নিয়ে অত্যন্ত অসহায় হয়ে খুব কষ্টে দিন অতিবাহিত করছেন। এই দুর্যোগকালীন সময়ে সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোনো সুযোগ-সুবিধা না পাওয়ায় তাদের পরিবারে হাহাকার বিরাজ করছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও সংবাদ

Categories