• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:০২ অপরাহ্ন
  • Bengali Bengali English English
সংবাদ শিরোনাম
দেশে তীব্র তাপমাত্রা, ঈদের পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়ল আরো ৭ দিন রোববার খুলবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: হিট অ্যালার্টে স্কুল বন্ধ চান অভিভাবকরা বিমা কোম্পানী পরিচালনায় আসছে নতুন আইন সারাদেশে হিট অ্যালার্ট জারি ইসরায়েলের সঙ্গে গুগলের চুক্তি, প্রতিবাদ করায় চাকরি গেলো ২৮ কর্মীর তৃতীয় ধাপে যেসব উপজেলায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে ৯৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ: আবেদন যেভাবে নওগাঁয় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ একীভূত হচ্ছে ৩০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়টার্সের প্রতিবেদন ; ৫ মিলিয়ন ডলারে মুক্তি পেয়েছে এমভি আব্দুল্লাহ ইসরায়েলে হামলা করেছে ইরান ইসরায়েলে আঘাত হানতে সক্ষম ইরানের শক্তিশালী ৯ ক্ষেপণাস্ত্র নওগাঁয় ৪২ কেজি ৫০০ গ্রাম গাঁজাসহ গ্রেফতার ২ মান্দায় মদপানে তিন কলেজ ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা

পশ্চিমবঙ্গের ঈদ উৎসব ও মেইনস্ট্রিম মিডিয়া

প্রজন্মের আলো / ৩০০ শেয়ার
Update শনিবার, ২৪ জুলাই, ২০২১
ছবি- প্রজন্মের আলো

দীপক সাহা:

মুসলিম সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় ও জাতীয় উৎসব ঈদের দিনটি অশেষ তাৎপর্যপূর্ণ ও মহিমায় অনন্য। ঈদ উৎসব বাঙালি মুসলিমদের জীবন-আলেখ্য। বাঙালি মুসলমানের কাছে ঈদের নানামুখী তাৎপর্য রয়েছে। ঈদ উৎসব বাঙালির এক বৃহৎ অংশের সাংস্কৃতিক জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়া একটি শক্তিশালী ফল্গুধারা। কিন্তু বড় আক্ষেপ ঈদের সংস্কৃতির সৌন্দর্যের প্রকাশ বিস্ময়করভাবে বাংলার মেইনস্ট্রিম মিডিয়াতে অনুপস্থিত।

টিভির পর্দায় মহালয়ায় মহিসাসুরমর্দিনীর পালা থেকে শুরু করে সরকারি বদান্যতায় কলকতার রাজপথে দুর্গাপ্রতিমার নিরঞ্জনের চোখধাঁধানো কার্নিভাল, প্রায় একমাস ব্যাপী বাঙালির বৃহত্তর অংশ একাত্ম হয়ে যায়। আর এই একাত্মবোধের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকে বাংলার সর্বস্তরের প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া,এমনকি সোশ্যাল মিডিয়াও। পুজোর কয়েকদিন প্রতিটি বাণিজ্যিক টিভি চ্যানেল নানা রঙবেরঙের অনুষ্ঠান নিয়ে হাজির হয়।

বড়দিন উপলক্ষেও মিডিয়া অতি সক্রিয়। অন্যদিকে পবিত্র ঈদকে কেন্দ্র করে সাহিত্য, সংস্কৃতি, ধর্ম, উৎসব প্রভৃতি নানা বিষয়কে ধারণ করে সুন্দর সুন্দর অনুষ্ঠান না করে আকাশে চাঁদ ওঠার খবর, সারি নামাজের দৃশ্য ও বাচ্চাদের কোলাকুলির ছবি ও ভিডিও দেখিয়েই ক্ষান্ত গণ মাধ্যম। একমাস ধরে রমজান মাসে রোজা চলে, তখন শুধু রাজনৈতিক নেতানেত্রীদের ইফতার পার্টির ছবি সকালে খবরের কাগজে ও সন্ধ্যায় টিভির পর্দায় ভেসে আসে।

মেইনস্ট্রিম মিডিয়াতে রমজান মাস, রোজা, ইফতার, নামাজ, জাকাত, ঈদগাহ ইত্যাদি সম্পর্কে প্রায় কোন প্রতিবেদন বা আলোচনা গুরুত্ব পায় না। প্রথম শ্রেণির কোন পত্রিকা সংস্থা শারদ সংখ্যার পাশাপাশি ঈদ সংখ্যা প্রকাশিত করে না। আশার কথা এখন বাংলায় সংখ্যালঘু ব্যক্তিত্ব বা সংস্থা দ্বারা পরিচালিত বেশ কিছু প্রিন্ট মিডিয়ায় ঈদ সংখ্যা প্রকাশিত হচ্ছে।

অনেক অপ্রয়োজনীয় ও সমাজের পক্ষে ক্ষতিকর অনুষ্ঠান টিভিতে ঘটা করে দেখানো হয়। শুধু ঈদের পবিত্র সৌন্দর্য খবরের কাগজের পাতায় ও টিভির পর্দায় এক কোণে স্থান পায়। মুসলমান সম্প্রদায়ের দুটি ঈদ। ঈদুল ফিতর বা রোজার ঈদ এবং ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। অভিযোগ এই দুই ধরনের ঈদ সম্পর্কেও এক শ্রেণির মিডিয়ার স্বচ্ছ ধারণা নেই। ঈদ উৎসব উপলক্ষে এক প্রকার নির্লিপ্তই থাকে ইলেকট্রনিক মিডিয়াসহ অন্যান্য গণমাধ্যম। একটু ব্যতিক্রম ডিডি বাংলা।

রাজ্যের জনসংখ্যার ৩০ শতাংশ মানুষের শ্রেষ্ঠ ধর্মীয় উৎসবকে এভাবে প্রান্তিক সারিতে রেখে দেওয়া বাঙালি সংস্কৃতির পক্ষে অস্বাস্থ্যকর। অবশ্য মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার এহেন উদাসীনতার বেশ কিছু কারণ আছে। এই প্রতিবেদনে আমার সীমাবদ্ধ বিচারবুদ্ধি ও নির্মোহ দৃষ্টিভঙ্গিতে এই বিষয়ে পর্যালোচনা করার চেষ্টা করেছি মাত্র। বর্তমানে দুর্গোৎসব এক বিরাট শিল্প-বাণিজ্য।

শারদবাণিজ্য উপলক্ষে আর্থিক লেনদেন এক সামাজিক বিনিয়োগ,যা সামাজিক বন্ধনকে মজবুত করে। সাংস্কৃতিক বিনিয়োগও বটে, দুর্গোৎসবের মধ্যে দিয়ে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ভাবের আদানপ্রদান হয়। ‘দুর্গাপুজোর অভিযোজন’ এক অর্থে অদ্বিতীয় –সমস্ত ধর্মীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে বাঙালির বৃহত্তর অংশের শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গোৎসবের আবেদন এখন বিশ্বজনীন।

দুর্গাপুজোর ভূমিকা এখন বাংলার ধর্মীয়, সামাজিক, অর্থনৈতিক এমনকি রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও। বাংলার দুর্গোৎসবের আড়ম্বর ও জাঁকজমক ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরোও কার্নিভালের সমকক্ষ। তাই শরতের আকাশে বাতাসে শারদীয়ার আগমনী বার্তার সাথে সাথে মিডিয়াও মেতে ওঠে। একথা ঠিক দুর্গাপূজা উপলক্ষে হিন্দুদের মধ্যে দৃশ্যমান যূথবদ্ধ আনন্দ করার সুযোগ রয়েছে। পাহাড় থেকে সমুদ্র মন্ডপে মন্ডপে দলবেঁধে আবালবৃদ্ধবনিতা সবাই যাচ্ছে, এক সঙ্গে আনন্দের বন্যা বইয়ে দিচ্ছে।

ঈদের উচ্ছ্বাসটা ঠিক ওইরকম নয়। বিভিন্ন ধর্ম সম্প্রদায়ের আনন্দ যার যার সামাজিক ও ধর্মীয় বাস্তবতা থেকেই হয়ে থাকে। মুসলমানদের ঈদ আনন্দ তাদের ধর্মীয় সংস্কৃতিতেই জড়িয়ে আছে। এখানে কোনো প্রতীকী স্থাপনা নেই। ফলে পার্থিব ও অপার্থিব আনন্দ ফল্গুধারার মতো ছড়িয়ে থাকে। তবুও অধুনা ঈদ আনন্দে অনেক রূপান্তর ঘটেছে। বিশেষ করে নাগরিক জীবনে। কিন্তু কোথাও একটা ঘাটতি রয়ে গেছে। সেজন্য বৃহত্তর বাঙালি সমাজে ঈদের আবেদন এখনো আড়ালে। মেইনস্ট্রিম মিডিয়াও সেই আড়ালের গণ্ডিতে আবদ্ধ। ঈদ ধর্মীয় উৎসবই রয়ে গেছে, এখনো সর্বজনীন হতে পারেনি। প্রাত্যহিক ধর্ম মানুষের বিশেষত মুসলিমদের ব্যক্তিগত স্তরে এবং নিজ সমাজের অভ্যন্তরে পালিত হয়ে থাকে।

মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসবগুলি নামাজ কেন্দ্রিক ও আধ্যাত্মিক মার্গের দিকে উৎসর্গীকৃত। অনেকের মত ঈদের অনুষ্ঠান একদিনের বলে মিডিয়ার কাছে গুরুত্ব কম। একদিনের বলা ভুল হবে, কয়েক মিনিটের ঈদ! দুই রাকাত নামাজ পড়লেই হয়ে গেল ঈদ। আবার পুজো মণ্ডপে হোক বা টিভির পর্দায় শারদ উৎসবে মাঙ্গলিক, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মহিলারাই অগ্রণী। সেক্ষেত্রে ঈদের বাহ্যিক অনুষ্ঠানে মুসলিম মহিলাদের অংশগ্রহণ সীমাবদ্ধ। অবশ্য আগের তুলনায় এখন ঈদ উৎসবের বিভিন্ন অনুষ্ঠান প্রচার পাচ্ছে। মুসলিম মহিলারাও এগিয়ে আসছে। টিভিতে কিছু কিছু অনুষ্ঠানে ঈদের উদ্দেশ্য ও আদর্শ তুলে ধরা হচ্ছে। মুসলিম সমাজের উদারমনস্কদের সৌজন্যে ঈদ উৎসব প্রচারের আলোয় আসছে। রোজা, নামাজ, জাকাত, কুরবানি ছাড়াও সাংস্কৃতিক বিষয়গুলির সংযোজন ঘটছে। অবশ্যই এটা বৃহত্তর সমাজের মিশ্র সংস্কৃতির ফল।

বেশি প্রচার করলে ধর্মজীবী মৌলবাদীদের কোপে পড়ার আশঙ্কা। সেদিক দিয়ে দেখলে সংবাদ মাধ্যম সতর্কতার সাথে তাদের ভূমিকা পালন করে। সাম্প্রদায়িক কোনও মনোভাব নয়, মুসলমানদের উৎসব ঘিরে সংবাদ মাধ্যমের খুব একটা গা ভাসানোর জায়গা নেই। ধর্মীয় গোঁড়ামি ছেড়ে ধর্মের মূল সৌকর্য অক্ষুণ্ণ রেখে বৃহত্তর মুসলিম সমাজকে আরও খোলা মনে এগিয়ে আসতে হবে।

স্যোসাল মিডিয়ায় ‘ঈদ মোবারক’ এই শুভেচ্ছা বার্তার ঘনঘটার সাথে সাথে সংখ্যাগুরুদেরও হৃদয় ও মনকে প্রসারিত করে ঈদ উৎসবকে আত্তীকরণ করলে এক সম্প্রীতির বাতাবরণ তৈরি হয়। অস্বীকার করা যাবে না, সংখ্যালঘুদের বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠান সম্পর্কে সমাজের বৃহত্তর অংশের কোন আগ্রহ নেই, কিন্তু সংখ্যালঘুদের ক্ষেত্রে চিত্রটা ভিন্ন। অনেকের অভিমত, মুসলিম সম্প্রদায়ের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে খাদ্যসূচিতে ধর্মপ্রাণ হিন্দুদের আপত্তিকর খাদ্যের উপস্থিতির অহেতুক আশঙ্কায় তারা এইসব অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে সংকোচ বোধ করে। নিশ্চিতভাবে এ নিয়ে বিতর্ক আছে। একথা অনস্বীকার্য ভারতের মতো বহুত্ববাদী দেশের অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে আরও মজবুত করতে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ধর্মীয় ও সামাজিক আচার অনুষ্ঠানের মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ত আদানপ্রদান জরুরি। আর সেক্ষেত্রে সমস্ত সম্প্রদায়ের শিক্ষিত ও সংস্কৃতিপ্রেমী শ্রেণিকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।

ঈদে বিনোদনের পরিসর খুবই সীমিত। গান বাজনা,সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয় না, ফলে চোখে পড়ে না। দ্বিতীয়ত অর্থের পেশী আস্ফালন কম ফলে ঈদের বহিঃপ্রকাশও কম। বাহ্যিক চাকচিক্যময় প্রদর্শনী ঈদে নেই। তাই ঈদে বাণিজ্যিক প্রভাব খুবই নগণ্য। যেহেতু বাণিজ্য,শিল্প, সংস্কৃতি, কলার কোনও বিষয় এখানে দূর দূর পর্যন্ত জড়িত না, তাই বিনিয়োগকারীদের উৎসাহ নেই।

দুর্গাপুজো মানে বাণিজ্যিকভাবে একটা বৃহৎ বিনিয়োগ। তাই প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে শারদীয়া উৎসবের বিভিন্ন অনুষ্ঠান স্পনসর করতে বিজ্ঞাপনের লাইন পড়ে যায়। অন্যদিকে ঈদ উৎসব বিমূর্ত। বিমূর্ত কিছুর জন্য কোন বাণিজ্যিক সংস্থা বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হয় না। স্বভাবতই মিডিয়াও উদাসীন থাকে। কারণ অনুষ্ঠান সম্প্রচারের সঙ্গে অর্থ ও টিআরপির সম্পর্ক জড়িত।

গণমাধ্যম বা গণযোগাযোগের এক একটি ধরন (রেডিও, টেলিভিশন, সংবাদপত্র,স্যোসাল মিডিয়া ইত্যাদি) শুধু অর্থনৈতিকভাবেই নয়,সমাজ কাঠামোর সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ফোর্সও বটে। গণ মাধ্যমের মধ্যে দিয়ে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের চলমান ইতিহাস রচিত হয়।

গণমাধ্যমে উঠে আসে সমাজ, সভ্যতা, রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, ধর্ম, ইতিহাস, সংগ্রাম ইত্যাদি নানা বিষয়। গণমাধ্যম আমাদের জীবন ও চিন্তাকে প্রভাবিত করে। সকল প্রতিবন্ধকতাকে পেছনে ফেলে গণমানুষকে এগিয়ে যাবার স্বপ্ন দেখায়।

গণমাধ্যমকে সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যাবার চেষ্টায় ব্রত হয় ব্যক্তি,সমাজ, সভ্যতা, দেশ এবং সর্বোপরি পুরো জাতি। সেক্ষেত্রে ঈদের অনুষ্ঠানে বৃহত্তর সমাজসহ মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার শীতল আচরণ বাঙালি জাতির পক্ষে সুখকর নয়। কারণ ঈদ শুধু মুসলমানের ধর্মীয় উৎসবই নয়। ঈদ-আনন্দের সঙ্গে জড়িয়ে আছে মানবতা ও ভ্রাতৃত্বের শক্তি। মানবতাকে রক্ষা করার জন্য সামাজিক-সাংস্কৃতিক বোধকে বাঁচিয়ে রাখা জরুরি।

আবহমান বাঙালির অসাম্প্রদায়িক জীবনবোধ, ধর্মচর্চা এবং বাঙালির হাজার বছরের সামাজিক-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে উপস্থাপন করতে হবে। আর এই ঐতিহ্যের সৌন্দর্য সাধারণ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নিতে হবে ইলেকট্রনিক মিডিয়াসহ অন্যান্য তথ্য মাধ্যমকেও।

আলোর প্রক্ষেপণই অন্ধকার দূরীভূত করে! সরকারি আনুকুল্যে পুজোর ছুটির দীর্ঘ তালিকার পাশে ঈদ উপলক্ষে ক্ষুদ্রতম ছুটি, বৈষম্যকে উসকে দেয় বৈকি। দুর্গাপুজোয় ক্লাব ও বিভিন্ন সংস্থায় সরকারি আর্থিক বদান্যতা এবং সরকারের অনুপ্রেরণায় রাজপথে জাঁকজমক সহকারে দুর্গাপ্রতিমা নিরঞ্জনের কার্নিভালের পাশাপাশি ঈদকে সর্বজনীন উৎসবে আলোকিত করতে আশাকরি রাজ্যের সংস্কৃতিপ্রেমী সরকার সহযোগিতার হাতকে আরও প্রসারিত করবে। তখন ইলেকট্রনিক মিডিয়াসহ অন্যান্য গণমাধ্যমগুলোও খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসবে এবং ঈদ প্রকৃত অর্থেই সর্বজনীন উৎসবের রূপ নেবে। অপেক্ষা সেই দিনের।

▬▬▬▬●◈●▬▬▬▬

প্রাবন্ধিক ও কলামিস্ট,পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও সংবাদ

Categories