হাছিনা বানু প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা প্রতিদিন সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে আলাদা আলাদাভাবে প্রচারণা চালিয়েছেন। রাতে বাড়ি ফিরে রান্না ও ঘর সামলেছেন। আগে নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা আছে। এ জন্য খুব বেশি কষ্ট করতে হয়নি। স্বামী তাঁকে সহযোগিতা করেছেন। দুজন মিলে তাঁদের সাধ্যমতো এলাকার উন্নয়নে কাজ করবেন। নারীরা যাতে বঞ্চিত না হন, সে জন্য তাঁরা কাজ করবেন।
ইয়ার আলী বলেন, তিনি স্ত্রীর অনুপ্রেরণায় এবার নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
স্ত্রীকে জনপ্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতে দেখেছেন। সংরক্ষিত ওয়ার্ডের নির্বাচিত নারীরা ইচ্ছা করলেও সব করতে পারেন না। তাই তাঁকে সহযোগিতা করার জন্য তিনি নিজে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। ভোটাররা তাঁদের এভাবে গ্রহণ করবেন এবং বিজয়ী করবেন, তা ভাবেননি। এ জন্য ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি।
ওই ইউনিয়নের বাসিন্দা ও বাগমারা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মমতাজ আক্তার বলেন, স্বামী-স্ত্রী বিজয়ী হয়ে চমক দেখিয়েছেন। মানুষের ভালোবাসা ও আস্থা অর্জন করতে তাঁরা সক্ষম হয়েছেন।