• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৪৯ অপরাহ্ন
  • Bengali Bengali English English
সংবাদ শিরোনাম
সারাদেশে হিট অ্যালার্ট জারি ইসরায়েলের সঙ্গে গুগলের চুক্তি, প্রতিবাদ করায় চাকরি গেলো ২৮ কর্মীর তৃতীয় ধাপে যেসব উপজেলায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে ৯৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ: আবেদন যেভাবে নওগাঁয় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ একীভূত হচ্ছে ৩০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়টার্সের প্রতিবেদন ; ৫ মিলিয়ন ডলারে মুক্তি পেয়েছে এমভি আব্দুল্লাহ ইসরায়েলে হামলা করেছে ইরান ইসরায়েলে আঘাত হানতে সক্ষম ইরানের শক্তিশালী ৯ ক্ষেপণাস্ত্র নওগাঁয় ৪২ কেজি ৫০০ গ্রাম গাঁজাসহ গ্রেফতার ২ মান্দায় মদপানে তিন কলেজ ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা নওগাঁর মান্দায় বিষাক্ত মদপানে তিন বন্ধুর মৃত্যু সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করুন: প্রধানমন্ত্রী ঈদের ৫ দিনের সরকারি ছুটি শুরু

‘সবাই স্বাস্থবিধি মেনে চললে এমন পরিস্থিতি হতো না’

প্রজন্মের আলো / ১০৬ শেয়ার
Update শুক্রবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২২

অনলাইন ডেস্ক:

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ও শিশুদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

তিনি বলেন, সারা দেশের মাঠ পর্যায় পর্যবেক্ষণ করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে এই বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী স্কুল-কলেজ বন্ধ করা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, স্কুল-কলেজ বন্ধের যে নির্দেশনা আমরা পেয়েছি এটি মাধ্যমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। বর্তমানে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। সংক্রমণের হার কমে গেলে আবারো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হতে পারে। তবে প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট বা অনলাইনে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চলমান থাকবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিষয়ে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় কর্র্তৃপক্ষ তাদের নিজেদের গৃহীত সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক হল রয়েছে, সেখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীরা চলাচল করবে। পরিস্থিতির উন্নতি হলে আবারো তারা ক্লাসে ফিরবে।

তিনি বলেন, আমরা খুশি মনে যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দিয়েছি এমনটা নয়।  দীর্ঘদিন পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের ক্লাসে আসতে না পারা, বন্ধুদের সঙ্গে মিশতে বা খেলতে পারছে না। আমরা সবাই যদি যথাযথভাবে স্বাস্থবিধি মেনে চলতাম তাহলে হয়তো এমন পরিস্থিতি হতো না।

শিক্ষকদের প্রশাসনিক কাজে যোগ দিতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে তারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাবেন। কেননা শিক্ষার্থীদের টিকা দান কর্মসূচি অব্যাহত রয়েছে। পরবর্তীতে পর্যবেক্ষণ শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও সংবাদ

Categories