• শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৮:৩২ পূর্বাহ্ন
  • Bengali Bengali English English
সংবাদ শিরোনাম
শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখলে আন্দোলনের হুমকি আরও কমলো এলপি গ্যাসের দাম ৩ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তিন মামলা ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস মহান মে দিবস আজ ‌‘রাত ৮টার পর দোকান খোলা রাখলে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে’ ২ মে পর্যন্ত দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা মঙ্গলবার ২৭ জেলার মাধ্যমিক ও কলেজ পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ যেসব জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ সোমবার শহীদ শেখ জামালের জন্মদিন আজ আগামী রোববার থেকে খোলা থাকবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ৪১ জেলায় তাপপ্রবাহ, আরও বাড়বে গরমের তীব্রতা সারাদেশে হিটস্ট্রোকে চার মৃত্যু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি নয়, এবার নতুন দাবি

কুকুর, সাপ বা বিছা কামড়ালে প্রথমেই যা করবেন

প্রজন্মের আলো / ৬৫ শেয়ার
Update বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২
প্রতিকী ছবি

হাবিব হোসেন:

জনবহুল দেশে কুকুর, সাপ বা বিছা কামড়ানো এমন কিছু নতুন ঘটনা নয়। জনবহুল দেশের মানুষের আরও অনেক বেশি সচেতন হওয়া প্রয়োজন। কুকুরে, সাপে বা বিছাতে কামড়ালে হাসপাতালে নিয়ে তো যাবেনই। তবে এ সব ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগে কী কী বিষয় মাথায় রাখা জরুরি?

সাপে কামড়ালে

যদি সম্ভব হয় প্রথমে বোঝার চেষ্টা করুন, কোন জাতীয় সাপ আপনাকে কামড়েছে। সেটি নির্ধারণ করতে পারলে চিকিৎসা করতে অনেকটা সুবিধা হয়। বিষাক্ত সাপে কামড়ালে তৎক্ষণাৎ ওই জায়গা ফুলে যায়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগে, ক্ষতস্থানের উপরে এবং নীচে ভাল শক্ত করে বেঁধে দিন, যাতে বিষ সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়তে না পারে। আহত ব্যক্তিকে গরম পানীয় খাইয়ে জাগিয়ে রাখতে চেষ্টা করতে হবে। এই ক্ষেত্রে অ্যান্টি-ভেনম ইঞ্জেকশন সবচেয়ে কার্যকর।

কুকুর কামড়ালে

কাউকে কুকুরে কামড়ালে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে অ্যাণ্টি-র‌্যাবিস ইঞ্জেকশন নিতে হবে। কিছু দিন আগে পর্যন্ত মানুষের ধারণা ছিল, কুকুর কামড়ালে পেটে ১৪টি ইঞ্জেকশন হয় এবং তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। এখন চিকিৎসা পদ্ধতি অনেক উন্নত। নতুন প্রজন্মের এই অ্যান্টি-র‌্যাবিস ইঞ্জেকশন, কুকুর কামড়ানোর দিন থেকে শুরু করে তৃতীয়, সপ্তম, চৌদ্দতম এবং আঠাশতম দিন, মিলিয়ে মোট পাঁচটি ডোজ় নিতে হয়।

কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতস্থান মাইল্ড সাবান দিয়ে, ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে। কিন্তু ওই জায়গায় কোনও বাঁধন না দেয়াই ভাল।

 

বিছা কামড়ালে

বিছা মাত্রই বিষাক্ত, এই ধারণা কিন্তু ভুল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কাঁকড়াবিছার হুল ফোটার পর যদি কারও অতিরিক্ত ঘাম হয়, রক্তচাপ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যায় বা বমি হয়, তা হলে সাবধান হতে হবে। বিছা হুল ফোটানোর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের হৃদ্‌যন্ত্র বিকল হতে শুরু করে। মুহূর্তের মধ্যে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন আক্রান্ত ব্যক্তি। তবে বয়স কম হলে এবং তৎপরতার সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে গেলে, বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ ক্ষেত্রে ম্যাজিকের মতো কাজ করে ‘প্রাজোসিন’ জাতীয় ওষুধ। সূত্র: আনন্দবাজার


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও সংবাদ

Categories