• বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০১:২৬ পূর্বাহ্ন
  • Bengali Bengali English English
সংবাদ শিরোনাম
ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস মহান মে দিবস আজ ‌‘রাত ৮টার পর দোকান খোলা রাখলে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে’ ২ মে পর্যন্ত দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা মঙ্গলবার ২৭ জেলার মাধ্যমিক ও কলেজ পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ যেসব জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ সোমবার শহীদ শেখ জামালের জন্মদিন আজ আগামী রোববার থেকে খোলা থাকবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ৪১ জেলায় তাপপ্রবাহ, আরও বাড়বে গরমের তীব্রতা সারাদেশে হিটস্ট্রোকে চার মৃত্যু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি নয়, এবার নতুন দাবি এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল দেশে তীব্র তাপমাত্রা, ঈদের পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়ল আরো ৭ দিন রোববার খুলবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: হিট অ্যালার্টে স্কুল বন্ধ চান অভিভাবকরা বিমা কোম্পানী পরিচালনায় আসছে নতুন আইন

জামালপুরে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষকদের মানবেতর জীবন যাপন

প্রজন্মের আলো / ২১২ শেয়ার
Update শুক্রবার, ৯ জুলাই, ২০২১

জামালপুর সংবাদদাতা:
বর্তমানে করোনা মহামারীতে  প্রায় ১৭ মাস যাবৎ দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রয়েছে। এই সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় সবচেয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে জামালপুর জেলার কিন্ডারগার্টেন ও ব্যক্তিমালিকানায় গড়ে ওঠা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারীরা।
সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী বিগত বছরের ১৭ মার্চ থেকে এসকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় শিক্ষক কর্মচারীদের বকেয়া বেতন পরিশোধ করতে পারছেন না সংশ্লিষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনায় থাকা পরিচালকরা।
বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশন জামালপুর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মো: হাবিবুল্লাহ্’র সাথে কথা বলে জানা যায়,জামালপুর জেলায় প্রায় ৫১৭ টি কিন্ডারগার্টেন ও প্রাইভেট স্কুল রয়েছে।এসকল প্রতিষ্ঠানগুলোর অধিকাংশই চলে ভাড়া করা বাসায়।
বর্তমানে এসকল প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় বাসার বকেয়া ভাড়াগুলো পরিশোধ করতে পারছেন না স্কুল মালিকরা এবং এ কারণে জেলার বেশকিছু স্কুল স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে গেছে।
বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশন জামালপুর জেলা শাখার সভাপতি আবু সাঈদ পলাশ বলেন,আমরা এ পর্যন্ত কিন্ডারগার্টেন স্কুল শিক্ষকদের জন্য সরকারী বা বেসরকারী কোন সহায়তা পাইনি। তিনি বলেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় জামালপুর জেলায় অনেক শিক্ষক তাদের পেশা পরিবর্তন করেছেন এবং শিক্ষকরা তাদের পরিবার নিয়ে অত্যন্ত অসহায় হয়ে খুব কষ্টে দিন অতিবাহিত করছেন। এই দুর্যোগকালীন সময়ে সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোনো সুযোগ-সুবিধা না পাওয়ায় তাদের পরিবারে হাহাকার বিরাজ করছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও সংবাদ

Categories