• বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৩৭ অপরাহ্ন
  • Bengali Bengali English English
সংবাদ শিরোনাম
ইসরায়েলের সঙ্গে গুগলের চুক্তি, প্রতিবাদ করায় চাকরি গেলো ২৮ কর্মীর তৃতীয় ধাপে যেসব উপজেলায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে ৯৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ: আবেদন যেভাবে নওগাঁয় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ একীভূত হচ্ছে ৩০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়টার্সের প্রতিবেদন ; ৫ মিলিয়ন ডলারে মুক্তি পেয়েছে এমভি আব্দুল্লাহ ইসরায়েলে হামলা করেছে ইরান ইসরায়েলে আঘাত হানতে সক্ষম ইরানের শক্তিশালী ৯ ক্ষেপণাস্ত্র নওগাঁয় ৪২ কেজি ৫০০ গ্রাম গাঁজাসহ গ্রেফতার ২ মান্দায় মদপানে তিন কলেজ ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা নওগাঁর মান্দায় বিষাক্ত মদপানে তিন বন্ধুর মৃত্যু সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করুন: প্রধানমন্ত্রী ঈদের ৫ দিনের সরকারি ছুটি শুরু ঈদুল ফিতর বৃহস্পতিবার

নয় বছর বয়সী শিশু নাঈম ১৫০ দিনে কোরআন মুখস্থ করেছে

প্রজন্মের আলো / ৫৫ শেয়ার
Update বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২২
ছবি সংগৃহীত

অনলাইন ডেস্ক:

মাত্র ১৫০ দিনে পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হয়ে চমক দেখালো কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার সাড়ে নয় বছর বয়সী শিশু জান্নাতুল নাঈম ফাহাদ।

নাঈম উপজেলার জাঙালিয়া ইউনিয়নের মিরুককান্দি গ্রামের কুয়েত প্রবাসী মো. মোখলেছুর রহমানের ছেলে। সে পাকুন্দিয়া পৌরসভার চরপাকুন্দিয়া এলাকাট দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়া মাদরাসার হিফজ বিভাগের শিক্ষার্থী। এ প্রতিষ্ঠান থেকেই সে মাত্র ১৫০ দিনে পবিত্র কুরআনের হিফজ সম্পন্ন করেছে।

দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়া মাদরাসা সূত্রে জানা গেছে, শিশু জান্নাতুল নাঈম ফাহাদ ২০২১ সালের ১ জানুয়ারিতে মাদরাসায় ভর্তি হয়। আরবি হরফ চেনা থেকে শুরু করে নাঈম এখান থেকে শিক্ষা শুরু করেন। মে মাস থেকে কোরআন মুখস্থ করতে শুরু করেন নাঈম। মাত্র ১৫০ দিনেই নাঈম কোরআন মুখস্ত শেষ করেছেন।

দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়া মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রিন্সিপাল মুফতি মো. শরিফুল ইসলাম জানান, আমাদের মাদরাসায় হরফ চেনা শুরু থেকে শিশু জান্নাতুল নাঈম ফাহাদ পড়াশোনা করেছে। তবে হিফজ শুরু করার পরই আমরা ফাহাদের মধ্যে তার প্রতিভার ঝলক দেখতে পাই। সে মাত্র ১৫০ দিনে হিফয সম্পন্ন করে নাঈম চমক সৃষ্টি করেছে। এর আগে আমাদের মাদরাসা থেকে এতো অল্প সময়ে কেউ হিফয সম্পন্ন করতে পারেনি। সে খুব ভদ্র ও শান্ত প্রকৃতির ছেলে।

তিনি আরও জানান, ফাহাদের ঐকান্তিক ইচ্ছা, প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের প্রচেষ্টা ও পরিবারের সহযোগিতায় আল্লাহর অশেষ রহমতে সে এই মহা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। আমি তার উত্তরোত্তর উন্নতি কামনা করছি। সে যেন বড় হয়ে দেশবাসীর সেবা করতে পারে আল্লাহ কাছে এই দোয়াই করি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও সংবাদ

Categories